জীবনানন্দের সেই অমোঘ বাণী আমরা সকলেই জানি ‘সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি’। তানভীর মোকাম্মেল কবি এবং সকল ফ্রেম ও ফরমেট ছাড়িয়েই তিনি কবি। তার কবিতার ভ‚-প্রকৃতি জুড়ে নদীর কল্লোল ছড়িয়ে রয়, নদী বেয়ে বেহুলার ভেলা ভাসে, বেহুলার চোখে বাংলাদেশ উঠে আসে, কিংবা বাংলাই হয়ে ওঠে একাত্তরের বেহুলা। নদী ও নারী তার কবিতায় শাশ্বত বাংলার রূপ নিয়ে দেখা দেয়। অথবা বাংলাদেশই কখনো-বা তার কবিতায় নারী ও নদীর পালাবদলে ধরা দেয়। তার চলচ্চিত্রের মতো কবিতাতেও নদী ও নারী সৃষ্টির প্রেরণা হয়ে কাজ করে।
জীবনানন্দের সেই অমোঘ বাণী আমরা সকলেই জানি ‘সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি’। তানভীর মোকাম্মেল কবি এবং সকল ফ্রেম ও ফরমেট ছাড়িয়েই তিনি কবি। তার কবিতার ভ‚-প্রকৃতি জুড়ে নদীর কল্লোল ছড়িয়ে রয়, নদী বেয়ে বেহুলার ভেলা ভাসে, বেহুলার চোখে বাংলাদেশ উঠে আসে, কিংবা বাংলাই হয়ে ওঠে একাত্তরের বেহুলা। নদী ও নারী তার কবিতায় শাশ্বত বাংলার রূপ নিয়ে দেখা দেয়। অথবা বাংলাদেশই কখনো-বা তার কবিতায় নারী ও নদীর পালাবদলে ধরা দেয়। তার চলচ্চিত্রের মতো কবিতাতেও নদী ও নারী সৃষ্টির প্রেরণা হয়ে কাজ করে।
নেহাতই ভাবের ঘোরে কবিতা লেখেন না তানভীর মোকাম্মেল। রাষ্ট্র, সমাজ, রাজনীতি, বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিত এবং একান্ত বাংলা তার কবিতায় আসে দায়বোধ থেকেই। তার বোধের জগৎ জুড়ে দেশভাগ, মুক্তিযুদ্ধ বিচরণ করে। একাত্তরের বাংলাদেশ, শরণার্থী-শিবির, মুক্তিযোদ্ধারা তার কবিতার অভায়রণ্যে ঠাঁই পায় পরম আদরে। বাংলাদেশ তার কবিতায় কখনো দেশ ভাগের আঁচড় কিংবা তাজউদ্দীন আহমেদের নির্মোহ শার্ট হয়ে হাজির হয়।
জীবনানন্দের সেই অমোঘ বাণী আমরা সকলেই জানি ‘সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি’। তানভীর মোকাম্মেল কবি এবং সকল ফ্রেম ও ফরমেট ছাড়িয়েই তিনি কবি। তার কবিতার ভ‚-প্রকৃতি জুড়ে নদীর কল্লোল ছড়িয়ে রয়, নদী বেয়ে বেহুলার ভেলা ভাসে, বেহুলার চোখে বাংলাদেশ উঠে আসে, কিংবা বাংলাই হয়ে ওঠে একাত্তরের বেহুলা। নদী ও নারী তার কবিতায় শাশ্বত বাংলার রূপ নিয়ে দেখা দেয়। অথবা বাংলাদেশই কখনো-বা তার কবিতায় নারী ও নদীর পালাবদলে ধরা দেয়। তার চলচ্চিত্রের মতো কবিতাতেও নদী ও নারী সৃষ্টির প্রেরণা হয়ে কাজ করে।
By তানভীর মোকাম্মেল
Category: কবিতা
জীবনানন্দের সেই অমোঘ বাণী আমরা সকলেই জানি ‘সকলেই কবি নয় কেউ কেউ কবি’। তানভীর মোকাম্মেল কবি এবং সকল ফ্রেম ও ফরমেট ছাড়িয়েই তিনি কবি। তার কবিতার ভ‚-প্রকৃতি জুড়ে নদীর কল্লোল ছড়িয়ে রয়, নদী বেয়ে বেহুলার ভেলা ভাসে, বেহুলার চোখে বাংলাদেশ উঠে আসে, কিংবা বাংলাই হয়ে ওঠে একাত্তরের বেহুলা। নদী ও নারী তার কবিতায় শাশ্বত বাংলার রূপ নিয়ে দেখা দেয়। অথবা বাংলাদেশই কখনো-বা তার কবিতায় নারী ও নদীর পালাবদলে ধরা দেয়। তার চলচ্চিত্রের মতো কবিতাতেও নদী ও নারী সৃষ্টির প্রেরণা হয়ে কাজ করে।
নেহাতই ভাবের ঘোরে কবিতা লেখেন না তানভীর মোকাম্মেল। রাষ্ট্র, সমাজ, রাজনীতি, বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিত এবং একান্ত বাংলা তার কবিতায় আসে দায়বোধ থেকেই। তার বোধের জগৎ জুড়ে দেশভাগ, মুক্তিযুদ্ধ বিচরণ করে। একাত্তরের বাংলাদেশ, শরণার্থী-শিবির, মুক্তিযোদ্ধারা তার কবিতার অভায়রণ্যে ঠাঁই পায় পরম আদরে। বাংলাদেশ তার কবিতায় কখনো দেশ ভাগের আঁচড় কিংবা তাজউদ্দীন আহমেদের নির্মোহ শার্ট হয়ে হাজির হয়।